মূর্খ মানব –আবদুল জলিল শোন হে মূর্খ মানব সন্তান ! জন্মেছো ফোটা পানি হতে মায়ের দূগ্ধ করেছো পান, কিসের এতো অহংকারে মানব হয়ে কর মানবেরে অপমান। জন্মেছো বিশ্বের তরে খাও
ঈদ আনন্দ –মো: হাছান শরীফ কাব্য চাঁদ উঠেছে মেঘের ফাঁকে ঈদের খবর নিয়ে খোকা খুকি নাঁচছে দেখে কোমর দুলা দিয়ে। ছুটাছুটি করছে তারা এ গাঁ ও গাঁর পথে ঈদ এসেছে
প্রিয় বন্ধু অধরা, আশা করি ভালোই আছো। আমি ভালো নেই। মনটা ভীষণ খারাপ, সাথে শরীরও মনকে সায় দিয়ে যাচ্ছে। ইদানিং ঘাড়ের ব্যাথাটাও বেড়ে গেছে। অনেক অভাবের ঘরে যেখানে পেট পুরে
ইফতারি ভিক্ষা –আনোয়ার শাহাদাত আর কত রোজা গেলে আসবে বল ইফতারি পাড়ার লোকের নানান কথা শুনতে নই রাজি, একে একে যাচ্ছে রোজা সয়না যে আর দেরি খবর দিও ইফতারিটা যেন
ভাবিয়া করিও কাজ –প্রকাশ বড়ুয়া তুলে নিলাম আমার স্বপ্ন রথে এলোমেলো দিকভুলো পথ হতে। আবিরে বেঁধেছি কপাল, সিঁথি পায়েল, চুড়ি, যত রীতিনীতি। প্রেম স্নেহ ভালবাসা মমতায় মিলিয়েছি জ্ঞান ধ্যানে সমতায়।
ছবি –প্রকাশ বড়ুয়া দামী লেন্স যেভাবে তোমাকে সাঁটিয়ে নিয়েছে, নিজের মতো সাজিয়েছে রুপের প্রযুক্তিতে, আলাদা আলাদা করে, সমস্ত বাহ্যিক। ভিউকার্ড, ম্যাগাজিনের মলাট পাতায়। বেশ কটাদিন হৈ হুল্লুর, হাজার ছবির আস্তরণে
কেন ভুলে গেলে– –প্রিয়া সেন আজ ব্যদনার প্রহর কেটেছে রাতের আঁধারে, সুখের প্রভাত আসবে কবে জানিনা। মুখের হাসি দেখে সবাই সুখি ভাবে, মনে কত ব্যদনা কেউ তা
কবিতা আমার ব্যথার নীলোৎপল — মোঃ আফজাল হোসেন বাপ্পি ফনীমনসার গায়ে বেড়ে উঠে কবিতাগুলো আমার প্রায় ক্ষত-বিক্ষত হয় আজন্ম কেবল কষ্টই কুড়িয়েছে তারা একটু যত্ন, একটু ভালবাসা কখনো দীর্ঘস্থায়ী হয়নি।
“মা” — মোরশেদুল অালম আমার সকল কবিতা শুধু তোমার জন্য, তোমায় ভালোবেসে হলাম যে তাই ধণ্য। সেই ভালোবাসার নদীতে দুল দিচ্ছ তুমি, এখনো ভালোবাসা বুঝলামনা আমি। ভালোবাসা দিব পৃথিবীতে আছে
কথা দিলাম –মোঃ আফজাল হোসেন বাপ্পি যদি কখনো মন থেকে ডাকো কথা দিলাম, আমি ছুটে চলে আসব যত দূরেই থাকি না কেন! যদি আবার ভালবাসা চাও রিক্ত এই আমি আবার